ইদানীং মাঝে মাঝেই বড় অসহায় হয়ে নিজেকে প্রশ্ন করি, আমি এবং আমরা কি দিন দিন নষ্টদের দলে নাম লেখাচ্ছি। বুঝতে পারি না। আমার নিজের সমস্ত কাজই তুচ্ছ মনে হয়। মনে হয় প্রতিটা কাজেরই একটা গুঢ় উদ্দেশ্য আছে। যেটা বিশেষ সুবিধার না।
আমার বাজানো, লেখা, পড়া সবই কি অন্যকে দেখানোর জন্য। মাঝে মাঝে মনে হয়, না, কখনোই না। আবার মাঝে সাঝে চরম গ্লানিবোধ হয়, যে আমি বোধকরি কিছু সস্তা হাততালি আর পিঠচাপড়ের জন্য আমার সমস্ত কাজ করছি।
আসলে চারিদিকের মানুষদের দেখলে মনে হয় তারা কেও নিজের জন্য কোন কিছু করছে না। অন্যকে বিচার করা খুব খারাপ ব্যাপার। কারন আমার নিজের মনে হয়,
The defect we see in people actually are the reflection of our own. It's like matching puzzle pieces of a monster. When I see one of my own piece,I recognize it.So, the fault of others we see are the same faults we harbor within us.
তাই বড় ভয় হয়। আমি ভীষন ভীতু একজন মানুষ হিসেবে বড় হয়েছি। আমার নিজের কথা মনে হলেই মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ড এর একটা গানের কথা মনে হয়..
"বাড়লে বয়স সবাই মানুষ হয় কি?
শুনলে কথা মানুষ চেনা যায় কি?"
আমার বয়স হয়তো হয়েছে, ঠিক বড় হয়ে উঠতে পারলাম না।
আরেকদিকে, মানসিকভাবে আমি মোটেও শক্তিশালী নই। পরবর্তীতে হতে পারা না পারার প্রশ্নটা ভবিষ্যৎ এর। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমার মানসিক শক্তি দৈন্যদশা আর কিছু কুরে খাওয়া ব্যাধির মতো ভয় বড় ভোগাচ্ছে। ভালো লাগে না কিছু।
আশেপাশের মানুষেরা যেন অন্যকে টেনে নিচে নামাতে আস্তাকুড় পর্যন্ত যেতে প্রস্তুত। এখন সেই আস্তাকুড়ে নেমে তাদের সাথে কথার যুদ্ধ করাটাই কি আমার মানসিকতায় আসবে। মনে হয় না। কিন্তু Ready Wit দিয়ে যে জবাব দেবো সেটাও আসে না। বড্ড সমস্যায় পড়ে গেছি।
এড়িয়ে চলার চেষ্টা করা ছাড়া অদূরবর্তী সময়ে আর কোন উপায় দেখছি না। সেক্ষেত্রে আরেকটা ব্যাপার মেনে নিতে হয়..
If you want your friends to be faultless, you will become friendless.
"বন্ধুহীন জীবন.. হা কষ্ট.. হা কষ্ট" বিলাপ না করে যদি ভাবতে বসি আসলে আমার বন্ধু কে, বা কারা? কজন? তবে কিন্তু সংখ্যাটা কড়ে আংগুল দিয়ে গুনে ফেলা যাবে।
বুনোহাঁস ফিল্মের একটা গান বড় বেশি শুনি আজকাল.. তেমন আহামরি কিছু নয়। তবু কেন যেন ভালো লাগে..
"তবু দেয় উড়াল একলা পাখি
জিন্দেগি কাহিন ভি থামতি নেহি"
একদিন আমি উড়াল দেবো।
আমার বাজানো, লেখা, পড়া সবই কি অন্যকে দেখানোর জন্য। মাঝে মাঝে মনে হয়, না, কখনোই না। আবার মাঝে সাঝে চরম গ্লানিবোধ হয়, যে আমি বোধকরি কিছু সস্তা হাততালি আর পিঠচাপড়ের জন্য আমার সমস্ত কাজ করছি।
আসলে চারিদিকের মানুষদের দেখলে মনে হয় তারা কেও নিজের জন্য কোন কিছু করছে না। অন্যকে বিচার করা খুব খারাপ ব্যাপার। কারন আমার নিজের মনে হয়,
The defect we see in people actually are the reflection of our own. It's like matching puzzle pieces of a monster. When I see one of my own piece,I recognize it.So, the fault of others we see are the same faults we harbor within us.
তাই বড় ভয় হয়। আমি ভীষন ভীতু একজন মানুষ হিসেবে বড় হয়েছি। আমার নিজের কথা মনে হলেই মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ড এর একটা গানের কথা মনে হয়..
"বাড়লে বয়স সবাই মানুষ হয় কি?
শুনলে কথা মানুষ চেনা যায় কি?"
আমার বয়স হয়তো হয়েছে, ঠিক বড় হয়ে উঠতে পারলাম না।
আরেকদিকে, মানসিকভাবে আমি মোটেও শক্তিশালী নই। পরবর্তীতে হতে পারা না পারার প্রশ্নটা ভবিষ্যৎ এর। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমার মানসিক শক্তি দৈন্যদশা আর কিছু কুরে খাওয়া ব্যাধির মতো ভয় বড় ভোগাচ্ছে। ভালো লাগে না কিছু।
আশেপাশের মানুষেরা যেন অন্যকে টেনে নিচে নামাতে আস্তাকুড় পর্যন্ত যেতে প্রস্তুত। এখন সেই আস্তাকুড়ে নেমে তাদের সাথে কথার যুদ্ধ করাটাই কি আমার মানসিকতায় আসবে। মনে হয় না। কিন্তু Ready Wit দিয়ে যে জবাব দেবো সেটাও আসে না। বড্ড সমস্যায় পড়ে গেছি।
এড়িয়ে চলার চেষ্টা করা ছাড়া অদূরবর্তী সময়ে আর কোন উপায় দেখছি না। সেক্ষেত্রে আরেকটা ব্যাপার মেনে নিতে হয়..
If you want your friends to be faultless, you will become friendless.
"বন্ধুহীন জীবন.. হা কষ্ট.. হা কষ্ট" বিলাপ না করে যদি ভাবতে বসি আসলে আমার বন্ধু কে, বা কারা? কজন? তবে কিন্তু সংখ্যাটা কড়ে আংগুল দিয়ে গুনে ফেলা যাবে।
বুনোহাঁস ফিল্মের একটা গান বড় বেশি শুনি আজকাল.. তেমন আহামরি কিছু নয়। তবু কেন যেন ভালো লাগে..
"তবু দেয় উড়াল একলা পাখি
জিন্দেগি কাহিন ভি থামতি নেহি"
একদিন আমি উড়াল দেবো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন